অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যদি আপনার নামের বানানের ভুল থাকে। কিংবা বয়স সংশোধন করার প্রয়োজন পড়ে। অথবা পিতা-মাতার নামের বানানে ভুল থাকে বা ঠিকানা পরিবর্তন করতে প্রয়োজন হয়। তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য।
আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো। কিভাবে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে খুব সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন এবং ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে ইত্যাদি বিষয়ে। তাই ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার মোবাইলের ডাটা সংযোগ চালু করুন। তারপর আপনার মোবাইলে থাকা Google Play store অ্যাপ্লিকেশন প্রবেশ করুন এবং সার্চ অপশনে NID wallet লিখে সার্চ করুন। তারপর সার্চ রেজাল্টে আসা NID wallet অ্যাপসটি ইন্সটল করুন।
এখন অ্যাপসটি সম্পূর্ণ ইনস্টল হওয়ার পর অ্যাপসটি আপনার মোবাইলে এভাবে রেখে দিন। এখন আমাদের মেইন কাজটি করতে হবে। পরবর্তীতে আমরা এই App এর কাজ দেখাবো।
আরো পড়ুনঃ ১ দিনের ভিতরে নতুন ভোটার হোন- ২০২৪
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
এখন অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনার মোবাইলে থাকা Google Chrome browser ওপেন করুন এবং সার্চবারে Services.nidw লিখে সার্চ করুন। এখন সার্চ রেজাল্টে আসা প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
- জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর/ ফর্ম নম্বর
- জন্ম তারিখ এবং
- ক্যাপচা
তাহলে জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর অপশনে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি বসিয়ে দিন। তারপর নিচে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী জন্মতারিখ সিলেক্ট করুন এবং নিচের ক্যাপচাটি সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে এমন একটি ফর্ম দেখতে পাবেন।
এখন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাকে বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা তথ্য দিতে হবে। এখন বর্তমান ঠিকানা অপশনে আপনি তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- বিভাগ
- জেলা এবং
- উপজেলা
তাহলে আপনি আপনার বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো পূরণ করুন। এখানে অবশ্যই আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী লিখতে হবে। তাহলে আপনি আপনার ভোটার কার্ড অনুযায়ী বর্তমান ঠিকানা লিখুন। তারপর নিচে স্থায়ী ঠিকানা অপশন দেখতে পাবেন এবং সেখানেও তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- বিভাগ
- জেলা এবং
- উপজেলা
তাহলে উপরের উল্লেখিত অপশন গুলোতে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী স্থায়ী ঠিকানা পূরণ করুন। এখন সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে নিচে থেকে পরবর্তী লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।
মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন পদ্ধতি
এ পর্যায়ে আপনাকে মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে। পরবর্তী ধাপে আসার পর সেখানে আপনার একটি মোবাইল নম্বর দেখতে পাবেন।
এখন আপনি যদি মনে করেন আপনার মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করবেন। তাহলে ‘মোবাইল পরিবর্তন’ অপশনে ক্লিক করে আপনার নম্বরটি পরিবর্তন করুন এবং ‘বার্তা পাঠান’ অপশনে ক্লিক করুন। আর পরিবর্তন করতে না চাইলে সরাসরি ‘বার্তা পাঠান’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল নম্বরে ৬ ডিজিটের একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে। সেই কোডটি বসিয়ে ‘বহাল’ লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন প্রক্রিয়া
এই ধাপে আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন প্রক্রিয়া শেষ করতে তিনটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। যেমন:
- আপনার মোবাইলে Nid wallet অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করতে হবে।
- লাল বাটনে ট্যাপ করে পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করুন এবং
- যাচাই প্রক্রিয়া শেষ হলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে অনুসরণ করুন এবং
এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো: Tap To open Nid wallet অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে শুরুতে ডাউনলোডকৃত NID WALLET অ্যাপটি ওপেন হয়ে যাবে এবং আপনার ফেস স্ক্যান সম্পন্ন করতে হবে। এখন ফেস স্ক্যান করার জন্য Start Face Scan অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল ক্যামেরাটি ওপেন হয়ে যাবে।
এখন চিত্রে দেখানে ডেমো অনুসরন করে আপনার একটি স্পষ্ট ছবি স্ক্যান করুন এবং Ok অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার এনআইডি কার্ডের ছবি এবং সকল ডিটেলস চলে আসবে।
এখন আপনি স্কোল করে নিচে নামলে দুটি অপশন পাবেন। যেমন:
- এড়িয়ে যান এবং
- সেট পাসওয়ার্ড
এখন আপনি যদি মনে করেন পাসওয়ার্ড সেট করবেন। তাহলে সেট পাসওয়ার্ড অপশনে ক্লিক করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাসওয়ার্ড লিখুন। অন্যথায় এড়িয়ে যান অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের ছবি এবং ডিটেলস দেখতে পাবেন। এখন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার এনআইডি কার্ডের সকল তথ্য দেখতে পাবেন। এখন আপনি খুব সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন। এখন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য উপর থেকে এডিট অপশনে ক্লিক করুন। তারপর স্ক্রোল করে নিচে নামলে ‘বহাল’ নামে একটি অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন।
এখন আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যে তথ্যগুলো সংশোধন করতে চাচ্ছেন সেগুলো পরিবর্তন করুন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি ভোটার আইডি কার্ডের নাম পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন। তাহলে নামের অপশনে ক্লিক করে আপনার সঠিক নামটি বসিয়ে দিন। এভাবে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যে যে তথ্যগুলো সংশোধন করতে চাচ্ছেন। সেটির উপর ক্লিক করে আপনার সঠিক তথ্যটি লিখুন।
এখন সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে উপর থেকে ‘পরবর্তী’ লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনি যে যে তথ্যগুলো পরিবর্তন করেছেন সেগুলো দেখতে পাবেন। এখন আপনি আবারও তথ্যগুলো পুনরায় চেক করুন এবং পরবর্তী লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।
এখন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাকে টাকা ডিপোজিট করতে হবে। এখন আপনি চাইলেই অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশ, নগদ ইত্যাদি পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে টাকা ডিপোজিট করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য টাকা ডিপোজিট করতে হয়।
আরো পড়ুন: নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন পদ্ধতি- ২০২৪
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি ডিপোজিট করার নিয়ম
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি ডিপোজিট করার জন্য আপনার ফোন থেকে বিকাশ অ্যাপে প্রবেশ করুন। তাহলে আপনার সামনে অনেকগুলো অপশন শো করবে। এখন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন টাকা ডিপোজিট করার জন্য পে-বিল অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।
এখন আপনি স্কোল করে নিচে নামলে Nid service নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।
এখন প্রথমেই আবেদনের ধরন নির্বাচন করুন। তারপর আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নম্বরটি বসিয়ে দিন এবং ‘পে-বিল করতে এগিয়ে যান’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা খরচ হবে সেটা দেখতে পাবেন। এখন আপনি নিচে থেকে ‘পরের ধাপে যেতে ট্যাপ করুন’ অপশনে ক্লিক করুন।
তারপর আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নম্বর বসিয়ে দিন এবং অ্যারো অপশনে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশন থেকে ‘পে-বিল করতে ট্যাপ করে ধরে রাখুন’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন পেমেন্ট সম্পূর্ণ হবে। এখন আপনি আবারো ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার আগের অপশনে (ওয়েবসাইটে) প্রবেশ করুন। তাহলে এমন একটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।
এখন আপনি ওয়েব পেজটিকে রিলোড করুন। তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে এবং সেখানে ‘আপনার একটি ড্রাফট এপ্লিকেশন রয়েছে’ লেখা দেখতে পাবেন। এখন আপনি এডিট অপশনে ক্লিক করুন। তারপর স্ক্রোল করে নিচে নামুন এবং ‘বহাল’ লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল ডিটেলস শো করবে।
এখন আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যে তথ্যগুলো সংশোধন করেছেন। সেই অপশন গুলোর পাশে থেকে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করেছেন। তাহলে নামের পাশে থেকে টিক চিহ্ন ক্লিক করুন। এভাবে আপনি যে তথ্যগুলো পরিবর্তন করেছেন সেই অপশনের পাশে থেকে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তারপর পরবর্তী লেখাটিতে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনি কি কি তথ্য সংশোধন করেছেন সেগুলো দেখতে পাবেন। এখন আপনি আবারো পরবর্তী লেখাতে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশনে আপনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য যে টাকা ডিপোজিট করেছেন সেটি দেখতে পাবেন। এখন নিচে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- আবেদনের ধরন এবং
- বিবরণের ধরন
এখন আবেদনের ধরন অপশনে অটোমেটিক সিলেক্ট করা থাকবে। এখন আপনাকে বিবরণে ধরন সিলেক্ট করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিবরনের ধরন সিলেক্ট করুন এবং পরবর্তী লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য ডকুমেন্টে সাবমিশন পদ্ধতি
এখন আপনি Admit Card অপশনে ক্লিক করে আপনার ডকুমেন্টটি সাবমিট করুন। তারপর আপলোড অপশনে ক্লিক করে আপনার ডকুমেন্টের পিডিএফ ফাইল আপলোড করুন। এভাবে আপনি আপনার ডকুমেন্টগুলো সাবমিট করুন। এখন ডকুমেন্টগুলো সাবমিট করা হয়ে গেলে উপর থেকে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে কি কি ডকুমেন্ট আপলোড করেছেন সেটি দেখতে পাবেন। এখন আপনি ‘সাবমিট’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার আবেদনপত্রটি সাবমিট হয়ে যাবে এবং আপনার সামনে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।
এখন আপনি ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনে PDF আকারে একটি এপ্লিকেশন শো করবে। এখন আপনাকে এই অ্যাপ্লিকেশনটি সেভ করে নিতে হবে। তারপর কম্পিউটার দোকান থেকে এপ্লিকেশনটি আপনাকে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনার পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে। এখন আপনি উপরের পিকচার লক্ষ্য করলে ‘আপনার একটি এপ্লিকেশন পেইন্ডিং রয়েছে’ লেখা দেখতে পাবেন।
অর্থাৎ, আপনি যে অ্যাপ্লিকেশনটি সাবমিট করেছেন সেটি এখন পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করার পর নির্বাচন কমিশন আপনার তথ্যগুলো যাচাই করে দেখবে। যদি আপনার দেওয়া সকল ডকুমেন্ট বৈধতা পাওয়া যায়। তাহলে তারা আপনার আবেদনটি অনুমোদন করে দিবে এবং আপনাকে একটি সংশোধিত কপি দিবে। যেটি আপনি সরাসরি আপনার নির্বাচন কমিশন থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
তবে সংশোধিত এনআইডি সংগ্রহের দিন আপনার পুরাতন এনআইডি কার্ড ও ‘অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন আবেদন পত্রের’ প্রিন্ট কপি সাথে নিয়ে যাবেন। এতে করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে সুবিধা হবে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
- এসএসসি অথবা সমমান সার্টিফিকেট
- নাগরিকত্ব সনদ
- জন্ম সনদ
- চাকুরীর প্রমাণপত্র
- পার্সপোট
- নিকাহনামা
- পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (এখানে অবশ্যই তথ্যগুলো সত্যায়িত হতে হবে)
নাম পরিবর্তন করার জন্য যে যে ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে
নাম পরিবর্তন করার জন্য যে যে ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে তা হলো:
- এসএসসি অথবা সমমান সার্টিফিকেট
- বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি
- ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট
- জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের কপি ইত্যাদি।
আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করবেন, ভোটার আইডি কার্ডের ভুল সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় এবং কিভাবে টাকা পেমেন্ট করতে হয়। এরকম আরোও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে।
মাশাআল্লাহ সুন্দর!
ধন্যবাদ!